‘আস-সালামু আলাইকুম’ জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার, কুড়িগ্রাম তথ্য বাতায়নে আপনাকে স্বাগত ও ফুলেল শুভেচ্ছা; জ্ঞানমনস্ক আলোকিত সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্যে কুড়িগ্রাম জেলার জনগোষ্ঠীর নিবিড় প্রত্যাশাপূরণ তথা আলোকবর্তিকাবাহী বইপাঠে সর্বসাধারণকে উৎসাহিত এবং বিজ্ঞানভিত্তিক আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি (আইটি) সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্র কম্পিউটার সিস্টেম, সফ্টওয়্যার, প্রোগ্রামিং ভাষা, ডেটা এবং তথ্য প্রক্রিয়াকরণ স্টোরেজকে অন্তর্ভুক্তকরণ আইটি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সম্বলিত সুবিধাদির দ্বারা সময়-সাশ্রয়ী কার্যকর তথ্যসেবা প্রদান করা জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার, কুড়িগ্রাম কার্যালয়ের প্রধান উদ্দেশ্য।

Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

গণগ্রন্থাগার খোলা শনিবার থেকে বুধবার; সময়ঃ সকাল ৯:০০টা থেকে বিকাল ৫:০০ টা পর্যন্ত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি এবং সরকার ঘোষিত অন্যান্য দিন; “বই পড়ার উপকারিতা” *মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ‍বৃদ্ধি প্রতিদিন বই পড়লে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে এবং আরও সক্রিয় হয়; *চাপ কমানোর ভালো অভ্যাস মানসিক চাপ কমানোর দারুণ একটি উপায় নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস; *শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি করে; *স্মৃতিশক্তি উন্নত করে; *চিন্তার দক্ষতা বাড়ায়; *লেখার দক্ষতা বৃদ্ধি করে; *বিনোদনের মাধ্যম।


শিরোনাম
আলালের ঘরের দুলাল
বিস্তারিত

'আলালের ঘরের দুলাল'-এর লেখক প্যারীচাঁদ মিত্র। তার ছদ্মনাম 'টেকচাঁদ ঠাকুর'।গ্রন্থটি সম্পূর্ণ সামাজিক পটভূমিকায় রচিত। নব্য শিক্ষিত ইয়ংবেঙ্গলদের কার্যকলাপ ও পরিণতি গ্রন্থটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। প্যারীচাঁদ মিত্র এই নবলব্ধ দৃষ্টিকোণ থেকে লক্ষ্য করলেন যে, ধর্ম ও নীতিহীনতাই উচ্ছৃঙ্খলতার মূল কারণ। সুতরাং জীবনযাত্রা প্রণালীর মধ্যেই রয়েছে এ থেকে মুক্তির পথ। এ কথা প্রতিপন্ন করার জন্যেই তিনি আলালের ঘরের দুলালের কাহিনী নির্মাণ করেন।

ধনী বিষয়ী বাবুরামের পুত্র মতিলাল কুসঙ্গে পড়ে এবং শিক্ষার ব্যপারে পিতার অবহেলা তাকে অধ:পতনে নিয়ে যায়। পিতার মৃত্যুর পর মতিলাল প্রাপ্ত সব সম্পত্তি নষ্ট করে ফেলে। পরে দু:খের জীবনে তার বোধোদয় ঘটে এবং হৃদয়-মন পরিবর্তিত হওয়ায় সে সৎ ও ধর্মনিষ্ট হয়। ধূর্ত উকিল বটলর, অর্থলোভী বাঞ্ছারাম, তোষামদকারী বক্রেশ্বর ইত্যাদি চরিত্র জীবন্ত। তবে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য হলো মোকাজান মিঞা বা ঠকচাচা। চরিত্রটি ধূর্ততা, বৈষয়িক বুদ্ধি ও প্রানময়তা নিয়ে এ গ্রন্থের সর্বাপেক্ষা জীবন্ত চরিত্র।

ছবি
প্রকাশের তারিখ
06/01/2018
আর্কাইভ তারিখ
06/01/2019